লাইলাতুল কদর কবে এবং লাইলাতুল কদরের তাৎপর্য?

 


উত্তর-১
প্রত্যেক বেজোড় রজনীর যে কোন রজনী লাইলাতুল কদর হতে পারে।

، عَنْ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ “‏ تَحَرَّوْا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي الْوِتْرِ مِنَ الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ ‏

আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা রমযানের শেষ দশকের বেজোড় রাতে লাইলাতুল ক্বদ্‌রের অনুসন্ধান কর।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০১৭

উত্তর-২
একুশতম রজনী

عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ الْتَمِسُوهَا فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ فِي تَاسِعَةٍ تَبْقَى وَفِي سَابِعَةٍ تَبْقَى وَفِي خَامِسَةٍ تَبْقَى ‏

ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ তোমরা রমাযানের শেষ দশকে ‘লাইলাতুল ক্বদর’ অন্বেষণ করো। রমাযানের নয় দিন বাকী থাকতে(একুশতম রজনী), সাত দিন বাকী থাকতে(তেইশতম রজনী) এবং পাঁচদিন বাকী থাকতে(পচিশতম রজনী)।

সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৩৮১
كِتَابُ الصَّلَاةِ | بَابٌ : تَفْرِيعُ أَبْوَابِ شَهْرِ رَمَضَانَ | بَابٌ : فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ

উত্তর-৩
তেইশতম রজনী

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أُنَيْسٍ، رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ أُرِيتُ لَيْلَةَ الْقَدْرِ ثُمَّ أُنْسِيتُهَا وَأَرَانِي صُبْحَهَا أَسْجُدُ فِي مَاءٍ وَطِينٍ ‏
আবদুল্লাহ ইবনু উনায়স (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আমাকে ক্বদ্রের রাত দেখানো হয়েছিল। অতঃপর তা ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে। আমাকে ঐ রাতের ভোর সম্পর্কে স্বপ্ন আরও দেখানো হয়েছে যে, আমি পানি ও কাদার মধ্যে সাজ্দাহ্ করছি।

قَالَ فَمُطِرْنَا لَيْلَةَ ثَلاَثٍ وَعِشْرِينَ فَصَلَّى بِنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَانْصَرَفَ وَإِنَّ أَثَرَ الْمَاءِ وَالطِّينِ عَلَى جَبْهَتِهِ وَأَنْفِهِ ‏‏ قَالَ وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أُنَيْسٍ يَقُولُ ثَلاَثٍ وَعِشْرِينَ ‏

রাবী বলেন, অতএব ২৩ তম রাতে বৃষ্টি হ’ল এবং রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের সাথে (ফজরের) সলাত আদায় করে যখন ফিরলেন, তখন আমরা তাঁর কপাল ও নাকের ডগায় কাদা ও পানির চিহ্ন দেখতে পেলাম। রাবী ‘আবদুল্লাহ ইবনু উনায়স (রাঃ) বলতেন, তা ছিল ২৩ তম।

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৬৬৫
(১১৬৮ মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুসারে/আন্তর্জাতিক নাম্বার)
كِتَابٌ : الصِّيَامُ. | بَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

উত্তর-৪
চব্বিশ, সাতাইশ, উনত্রিশতম রাত।

قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ “‏ هِيَ فِي الْعَشْرِ، هِيَ فِي تِسْعٍ يَمْضِينَ أَوْ فِي سَبْعٍ يَبْقَيْنَ ‏”‏‏.‏ يَعْنِي لَيْلَةَ الْقَدْرِ‏.‏ قَالَ عَبْدُ الْوَهَّابِ عَنْ أَيُّوبَ‏.‏ وَعَنْ خَالِدٍ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ الْتَمِسُوا فِي أَرْبَعٍ وَعِشْرِينَ‏

ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তা শেষ দশকে, তা অতিবাহিত নবম রাতে অথবা অবশিষ্ট সপ্তম রাতে অর্থাৎ লাইলাতুল ক্বাদর। ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে অন্য সূত্রে বর্ণিত যে, তোমরা ২৪তম রাতে তালাশ কর।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০২২
كِتَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ | بَابُ تَحَرِّي لَيْلَةِ الْقَدْرِ فِي الْوِتْرِ

উত্তর-৫
পচিশ, সাতাইশ ও উনত্রিশতম রাত।

عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، قَالَ خَرَجَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لِيُخْبِرَنَا بِلَيْلَةِ الْقَدْرِ، فَتَلاَحَى رَجُلاَنِ مِنَ الْمُسْلِمِينَ، فَقَالَ ‏ خَرَجْتُ لأُخْبِرَكُمْ بِلَيْلَةِ الْقَدْرِ، فَتَلاَحَى فُلاَنٌ وَفُلاَنٌ، فَرُفِعَتْ، وَعَسَى أَنْ يَكُونَ خَيْرًا لَكُمْ، فَالْتَمِسُوهَا فِي التَّاسِعَةِ وَالسَّابِعَةِ وَالْخَامِسَةِ ‏

উবাদা ইবনুস সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, একদা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে লাইলাতুল ক্বাদ্‌রের (নির্দিষ্ট তারিখ) অবহিত করার জন্য বের হয়েছিলেন। তখন দু’জন মুসলমান ঝগড়া করছিল। তা দেখে তিনি বললেনঃ আমি তোমাদেরকে লাইলাতুল ক্বাদ্‌রের সংবাদ দিবার জন্য বের হয়েছিলাম, তখন অমুক অমুক ঝগড়া করছিল, ফলে তার (নির্দিষ্ট তারিখের) পরিচয় হারিয়ে যায়। সম্ভবতঃ এর মধ্যে তোমাদের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে। তোমরা নবম, সপ্তম ও পঞ্চম রাতে তা তালাশ কর।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০২৩
كِتَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ | بَابُ رَفْعِ مَعْرِفَةِ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

উত্তর-৬
সাতাইশ ও উনত্রিশতম রাত,

عن أبي هريرة
ليلةُ القدْرِ ليلةٌ سابعةٌ، أو تاسِعةٌ وعِشرِينَ، إنَّ الملائِكةَ تلْكَ الليلةَ في الأرْضِ أكثَرُ من عدَدِ الحَصى
লাইলাতুল কদর সাতাইশ অথবা উনত্রিশতম রজনী।
أخرجه أحمد
(١٠٧٣٤)
মুসনাদে আহমদ-১০৭৩৪

উত্তর- ৭
সাতাশতম রজনীর গুরুত্ব,

দৃষ্টান্ত-১

عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، قَالَ أُبَىٌّ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ وَاللَّهِ إِنِّي لأَعْلَمُهَا وَأَكْثَرُ عِلْمِي هِيَ اللَّيْلَةُ الَّتِي أَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِقِيَامِهَا هِيَ لَيْلَةُ سَبْعٍ وَعِشْرِينَ ‏

উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি ‘লাইলাতুল ক্বদ্‌র’ বা ক্বদ্‌রের রাত সম্পর্কে বলেনঃ আল্লাহর ক্বসম! আমি রাতটি সম্পর্কে জানি এবং এ ব্যাপারে আমি যা জানি তা হচ্ছে, যে রাতে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের সলাত আদায় করতে আদেশ করেছেন সেটিই অর্থাৎ সাতাশ তারিখের রাতই ক্বদ্‌রের রাত। হাদীসটির ঐ অংশ সম্পর্কে যে রাতে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে সলাত আদায় করতে আদেশ করেছেন।

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৭১
(৭৬২ মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুসারে/আন্তর্জাতিক নাম্বার) كِتَابٌ : الصِّيَامُ | بَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

দৃষ্টান্ত-২

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ- رضى الله عنه – قَالَ تَذَاكَرْنَا لَيْلَةَ الْقَدْرِ عِنْدَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ ‏

আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সামনে ক্বদরের রাত সম্পর্কে আলাপ আলোচনা করছিলাম। তিনি বললেন,

أَيُّكُمْ يَذْكُرُ حِينَ طَلَعَ الْقَمَرُ وَهُوَ مِثْلُ شِقِّ جَفْنَةٍ ‏

তোমাদের মধ্যে কে সে (রাত) স্মরণ রাখবে, যখন চাঁদ উদিত হবে থালার একটি টুকরার ন্যায়।
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৬৬৯
( ১১৭০ মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুসারে/আন্তর্জাতিক নাম্বার)
كِتَابٌ : الصِّيَامُ. | بَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

টিকা,
شِقِّ جَفْنَةٍ: أيْ: نِصف قَصعةٍ؛ قال أبو الحُسَينِ الفارسيُّ: أيْ: ليلة سَبْع وعِشرين؛ فإنَّ القَمَر يطلُع فيها بتلك الصِّفة.
আবুল হাসান আল ফার্সি বলেন, চাদ সাতাশতম রজনীতে এই গুন নিয়ে উদিত হয়।

ছয়,
শেষ নয় রাতের গুরুত্ব,

عَنِ ابْنِ عُمَرَ، – رضى الله عنهما – قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏”‏ تَحَيَّنُوا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ ‏”‏
أَوْ قَالَ ‏”‏ فِي التِّسْعِ الأَوَاخِرِ ‏

ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা (রমাযানের) শেষ দশকে ক্বদ্রের রাত অনুসন্ধান কর অথবা তিনি বলেছেন, শেষের সাত রাতে।

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৬৫৭
(১১৬৫ মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুসারে/আন্তর্জাতিক নাম্বার)
كِتَابٌ : الصِّيَامُ| بَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

সাত,
শেষ সাত রাতের গুরুত্ব

উদাহরণ- ১

عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّ رِجَالاً، مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أُرُوا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي الْمَنَامِ فِي السَّبْعِ الأَوَاخِرِ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ “‏ أَرَى رُؤْيَاكُمْ قَدْ تَوَاطَأَتْ فِي السَّبْعِ الأَوَاخِرِ، فَمَنْ كَانَ مُتَحَرِّيَهَا فَلْيَتَحَرَّهَا فِي السَّبْعِ الأَوَاخِرِ ‏

ইব্‌নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) – এর কতিপয় সাহাবীকে স্বপ্নের মাধ্যমে রমযানের শেষের সাত রাত্রে লাইলাতুল কদর দেখানো হয়। (এ শুনে) আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আমাকেও তোমাদের স্বপ্নের অনুরূপ দেখানো হয়েছে। (তোমাদের দেখা ও আমার দেখা) শেষ সাত দিনের ক্ষেত্রে মিলে গেছে। অতএব যে ব্যক্তি এর সন্ধান প্রত্যাশী, সে যেন শেষ সাত রাতে সন্ধান করে।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২০১৫
كِتَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ | بَابٌ : الْتِمَاسِ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

উদাহরণ- ২

قَالَ سَمِعْتُ ابْنَ عُمَرَ، – رضى الله عنهما – يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏

উক্ববাহ্ ইবনু হুরায়স (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি ইবনু ‘উমার (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

‏ الْتَمِسُوهَا فِي الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ – يَعْنِي لَيْلَةَ الْقَدْرِ – فَإِنْ ضَعُفَ أَحَدُكُمْ أَوْ عَجَزَ فَلاَ يُغْلَبَنَّ عَلَى السَّبْعِ الْبَوَاقِي ‏

তোমরা (রমাযানের) শেষ দশ দিনে ক্বদ্‌রের রাত অনুসন্ধান কর। তোমাদের কেউ যদি দূর্বল অথবা অপরাগ হয়ে পড়ে, তবে সে যেন শেষের সাত রাতে অলসতা না করে।

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ২৬৫৫
(১১৬৫ মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুসারে)
كِتَابٌ : الصِّيَامُ. | بَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

আট,
লাইলাতুল কদরের আলামত,

                            এক,       
         ليلةُ القدرِ ليلةٌ بَلْجَةٌ، لا حارَّةٌ ولا بارِدَةٌ 
                      নাতিশীতোষ্ণ 

রাতটা বেশি গরম নয়, আবার ঠান্ডা ও নয়।
الجامع الصغير ٧٧٠٨
আল জামিউস সাগীর- ৭৭০৮

                       দুই, 

সকালের সূর্যের আলো কিছু টা নিষ্প্রভ হবে।

وَأَمَارَتُهَا أَنْ تَطْلُعَ الشَّمْسُ فِي صَبِيحَةِ يَوْمِهَا بَيْضَاءَ لاَ
شُعَاعَ لَهَا ‏

আবদুল্লাহ ইবনু মাস’উদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
….ঐ রাতের আলামাত বা লক্ষন হ’ল-সে রাত শেষে সকালে সূর্য উদিত হবে তা উজ্জ্বল হবে কিন্তু সে সময় (উদয়ের সময়) তার কোন তীব্র আলোকরশ্মি থাকবে না (অর্থাৎ দিনের তুলনায় কিছুটা নিষ্প্রভ হবে)।
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৭০
(৭৬২ মাদ্রাসা পাঠ্যপুস্তক অনুসারে)
كِتَابٌ : الصِّيَامُ.| بَابٌ : فَضْلُ لَيْلَةِ الْقَدْرِ

নয়,
লাইলাতুল কাদরের দূআ,

عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَرَأَيْتَ إِنْ عَلِمْتُ أَىُّ لَيْلَةٍ لَيْلَةُ الْقَدْرِ مَا أَقُولُ فِيهَا قَالَ ‏

আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! যদি আমি “লাইলাতুল ক্বদর’’ জানতে পারি তাহলে সে রাতে কি বলব? তিনি বললেনঃ

‏ قُولِي اللَّهُمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ كَرِيمٌ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي

তুমি বল হে আল্লাহ! তুমি সম্মানিত ক্ষমাকারী, তুমি মাফ করতেই পছন্দ কর, অতএব তুমি আমাকে মাফ করে দাও”।

জামে’ আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫১৩
أَبْوَابُ الدَّعَوَاتِ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ | بَابٌ

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *